Saturday 22 October 2011

Bangladeshi sex video


মাস দুয়েক আগে শুভর ভাইয়ের নতুন এপার্টমেন্টে নাফিসা আর নামিরার লগে চোদাচুদির পর বেশ কিছু দিন যোগাযোগ আছিল না। ফোন করলেও বেশী কথা না কইয়া রাইখা দেয়। হসপিটালে ডিউটি দিতে দিতে লাইফটা সাদাকালো হইয়া যাইতেছে। বহুত চাপাচাপির পর নাফিসা কইলো, আচ্ছা ঠিক আছে, কোথায় যেতে চাও?
আসলেই তো, শুভ আর আমি তখন হল, বাসা মিলায়া থাকি। মাইয়া চোদার মত জায়গা নাই। বকশী বাজারের হলে সেই সময় মেয়ে ঢুকানো বন্ধ কইরা দিছে। আগে একটা লেখায় মনে হয় বলছিলাম, হলে চোদার সুব্যাবস্থা ছিল যখন আমরা প্রথম ঢুকছি।
নাফিসা কইলো, দেখ, তোমাদের দুজনকে আমি পছন্দ করি, কিন্তু আমারও লিমিটেশন আছে সেটা তোমাদের বুঝতে হবে। ঢাকায় অনেকে আমাকে চিনে, হুট করে বললেই যেকোন জায়গায় যেতে পারি না।
আমি কইলাম, হুম, সেটা বুঝেছি। একটা বাসা নিতে পারলে ভালো হতো।
এই বাজারে বাসা নিতে গেলে অনেক খরচ। শুভ আর আমি অনেক ভাইবাও কোন ডিসিশনে আসতে পারলাম না। না চুইদা মাস পার হয়। নাফিসা নামিরারে ফোনে বিরক্ত করি, এক আধটু ডার্টি কথাবার্তা কই আর ফোনসেক্সের নামে ধোন লাড়িচাড়ি, এইভাবেই যাইতেছিল। হঠাৎ একদিন নাফিসা হন্তদন্ত হইয়া ফোনে কইলো, একটা আইডিয়া মাথায় এলো, পরশু রাতে একটা পার্টি আছে, আমরা এখান থেকে ছয়জন মেয়ে যাচ্ছি ক্যাটারিং কোম্পানীর সাথে, তোমাদের মনে হয় ঢুকিয়ে দেয়া যাবে। প্রাইভেট পার্টি। ইনভাইটেড গেস্ট ছাড়া কেউ ঢুকতে পারে না।
শুইনা তো আমার তালগাছে ওঠার আনন্দ হইতাছে। নাফিসা কইলো, একটু ড্রেস আপ করতে হবে
আমি কইলাম, ড্রেস আপ?
নাফিসাঃ হ্যা। সাদা টাক্সিডো পড়ে আসতে পারবে?
আমিঃ টাক্সিডো কোথায় পাবো, সাফারি আছে সেইটাও ছাই রঙা
নাফিসাঃ তাহলে যেভাবে পারো জোগাড় করো
শুইনাতো শুভরও মাথায় হাত। বহুত খরচের মামলা। ওদিকে আবার প্রাইভেট পার্টি, হাতছাড়া করি কেমনে। স্কুলআমল থিকা এইসব পার্টির ভিডিও দেইখা আসতেছি। দুই দিন পর টাক্সিডো পইড়া নাফিসাদের ফ্ল্যাটের নীচতলায় আইসা হাজির হইলাম শুভ আর আমি। রাস্তার লোকে তাকায়া তাকায়া যায়। নাফিসারা নামতে দেরী করতাছে ওদিকে আমাদের উঠতেও দিতাছে না। শুভ ইনসাইড ইনফরমেশনের আশায় গেটের দারোয়ানের লগে গল্প জুইড়া দিল। ফ্ল্যাটে নাকি ওরা সাত আট টা মেয়ে একসাথে থাকে। শালা পুরা বাসা ধইরা একটা চোদা দিতে মন চায়। এক ঘন্টা খাড়া করায়া রাইখা ওরা যখন নামছে ততক্ষনে আমগো অবস্থা চুপসানো বেলুনের মতন। একটা ফেসিয়াল মাইরা আসছিলাম, ঐটার জিলও গেছে গা নিশ্চয়ই। সুন্দর পরিচ্ছন্ন সাজ দিছে মাইয়াগুলা। হালকা মেকআপ, হালকা লিপস্টিক, সাদা স্কার্ট, সাদা টপ। সবাই আবার একরকম কইরা চুল বান্ধা। জড়ায়া ধইরা একটা যাতা দিতে মন চায়। শুভ কইলো, সামলায়া রাখ ব্যাটা, আগেই লোচাইতে গিয়া ভজঘট পাকায়া ফেলবি।
রাত তখন দশটা পার হইছে। গুলশান এক নম্বরের রাস্তায় একটা গলিতে আমাদের মাইক্রোটা ঢুকলো। জিমনেসিয়ামের নীচে পার্ক করলো ড্রাইভার। ঢাকা শহরে এখন প্রচুর জিম ব্যবসা গজাইছে। বছর দুয়েক আগে মাইয়া ধরার আশায় চার হাজার টাকা দিয়া ভর্তি হইছিলাম একটাতে, কন্টিনিউ করা হয় নাই। ছাত্র মানুষ এত টাকা দিয়া পোষাইতে ছিল না। মুল দরজা দিয়া না ঢুইকা পিছের একটা চোরা দরজার সামনে গেলাম। ভিতর থেকে জিগাইতেছে, কোড নাম্বার কত। মাইয়াদের মধ্যে যেইটা একটু বড় সেইটা বললো, জি টি টু থার্টি সিক্স। ভিতরের লোকটা বললো, ওয়েলকাম ম্যাডাম। তারপর খটাং শব্দ কইরা অটোমেটিক লকটা খুললো। এর মধ্যে বাকি মাইয়াগুলার সাথে টুকটাক কথা হইছে। ক্যাটারিঙের দলে নাকি আরো ষোলটা মাইয়া আছে। তারাও আসবো। মেইন বাবুর্চি দুইজন আর আমরা দুইজন হেল্পার। ভিতরে ঢুইকা তো চক্ষু চড়ক গাছ। জিমের যন্ত্রপাতি সরায়া পুরাটা অন্য ভাবে সাজানো। এখনও লোকজন আসে নাই। কিচেনের সাইডটাতে আইসা দুইটা সাদা এপ্রোন ধরায়া দেওয়া হইলো। শুভ কইলো, খালি কি বাবর্চির কাজই করতে হইবো নাকি?
আমিঃ তাইলে পুরা ধরা